সকল মেনু

ভারত থেকে তুলা আমদানি করতে প্রয়োজনে চুক্তি : বাণিজ্যমন্ত্রী

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ভারত থেকে তুলা আমদানির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের বিড়ম্বনা দূর করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে, তা দূর করতে ভারতের হাইকমিশন দেশটির কটন অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবে। প্রয়োজনে সমস্যা সমাধানে চুক্তি করা হবে। আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল র‍্যাডিসনের ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া কটন ফেস্ট, ২০১৬র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে তুলা আমদানি করতে হবে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মোট আমদানির ৪৯ শতাংশ ভারত থেকে এসেছে। চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ ৬০ শতাংশের বেশি দাঁড়াবে। শুধু তুলাই নয়, অন্যান্য পণ্যের কাঁচামাল ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন (৫০০ কোটি ডলার) ডলার পোশাক রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে তুলা আমদানি করতে হবে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মোট আমদানির ৪৯ শতাংশ ভারত থেকে এসেছে। চলতি অর্থবছরে (২০১৫-১৬) এর পরিমাণ দাঁড়াবে ৬০ শতাংশের বেশি। শুধু তুলাই নয়, অন্যান্য পণ্যের কাঁচামাল ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে।

তুলা আমদানির সমস্যা শিগগিরই দূর হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। ভারত থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী আমদানি ছাড়াও স্পিনিং মিলের বিপুল পরিমাণ তুলা আমদানি করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি তপন চৌধুরী, বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএ) প্রেসিডেন্ট বাদশা মিয়া, ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top