সিলেটের জকিগঞ্জে প্লাবন পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। কুশিয়ারা নদীর কয়েকটি স্থানে ভাঙা বাঁধ দিয়ে পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে নতুন নতুন গ্রাম।
উপজেলার অন্তত ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন বানভাসী মানুষ। এখন পর্যন্ত ৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে দুই শতাধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।উজানের ঢলে কুশিয়ারার পানি বাড়তে থাকায়, শঙ্কা বাড়ছে তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে। বাঁধের ভাঙা অংশ মেরামত করায়, জকিগঞ্জ সদর এলাকা থেকে নেমে গেছে বানের জল।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে কোম্পানীগঞ্জের সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র ব্ন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পানি বাড়ছে সুরমা নদীতেও।
এদিকে, নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার নিম্নাঞ্চল থেকে নামতে শুরু করেছে পানি। বেরিয়ে এসেছে ক্ষয়-ক্ষতির চিহ্ন। ক্ষতিগ্রস্ত সড়কের ছোট-বড় খানা-খন্দে এখনও পানি জমে আছে। ক্ষতি হয়েছে ফসলেরও। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ।
একই চিত্র কক্সবাজার আর রাঙ্গামাটিতেও। পানি নেমে দৃশ্যমান হচ্ছে রাস্তাঘাট।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।